✨ এক চিমকে আগ্রহ: ডাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি ও সাসপেন্সের গল্প
✨ এক চিমকে আগ্রহ: ডাকসু নির্বাচনের প্রস্তুতি ও সাসপেন্সের গল্প

🌟 ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনের রণক্ষেত্রে ছাত্রদলের প্রস্তুতি ও টানাপোড়েন 🌟
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) আগামী ডাকসু নির্বাচন উপলক্ষে ঐতিহাসিক উত্তেজনা ও মিশ্র ভাবাবেগ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ষোলাঙ্গা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের শেষ দিনে (১৮ আগস্ট ২০২৫) ছাত্রদলের নেতারা নিজেরা বা প্রতিনিধি পাঠিয়ে ফরম তুলছেন, যা নির্বাচনে তাদের প্রত্যাশা ও পরিকল্পনারই ইঙ্গিত বহন করে।
এই মধ্যপ্রাচ্যে আবিদুল ইসলাম খান ভিপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা তুলেছেন, যা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এক স্পষ্ট পয়েন্ট। অন্যদিকে, শেখ তানভীর বারি হামীম, তানভীর আল-হাদী মায়েদ, মেহেদী হাসান, আয়াজ মোহাম্মদ ইমন, মল্লিক ওয়াসী উদ্দিন তামি, সাইফ উল্লাহ সাইফ এবং আবিদুর রহমান মিশু—তাঁদের সম্ভাবনাও এজিএস, জিএসসহ বিভিন্ন পদে আছে।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, “সবাইকে ফরম নিয়ে থাকার নির্দেশ”—এই বিবৃতি থেকে প্রতীয়মান, ছাত্রদলের এক ব্যাপক প্রস্তুতি ও একাডেমিক সমর্থন রয়েছে, যা নির্বাচনের আগে এবং পরের ঘোষণা ও কর্মপরিকল্পনার ভিত্তি। সম্ভাব্য প্যানেল ঘোষণা ১৯ আগস্ট বা রাতেই আসতে পারে—এমন আশায় সব পক্ষ সাড়া পাচ্ছে।
নির্বাচন-পর্ব:
ভোট: ৯ সেপ্টেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা: ১১ আগস্ট
মনোনয়নপত্র জমা শেষ: ১৯ আগস্ট
বাছাই: ২০ আগস্ট
প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ: ২১ আগস্ট
মনোনয়ন প্রত্যাহার শেষ: ২৫ আগস্ট
চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা: ২৬ আগস্ট
এই হিস্টোরিক্যাল প্রেক্ষাপটে, গর্বের বিষয় যে স্বাধীনতার পর ৫৩ বছরে মাত্র ৮ বার ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। তবে শতবর্ষী ঢাবি মূলত মোট ৩৭ বার এই নির্বাচন আয়োজন করেছে, যার একটি বড় অংশ ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে হয়ে গেছে।
অতএব, এবারের নির্বাচন শুধুমাত্র একটি ছাত্রনেতৃত্ব নির্ধারণ নয়—এটা অধিকার, ঐতিহ্য ও গণতন্ত্রের সাক্ষ্য দিতে যাচ্ছে।
What's Your Reaction?






